সোমবার, ৬ মে, ২০১৩

অপারেশন ফ্রিডম


গতরাতে মতিঝিল ‘অপারেশন ফ্রিডম' নামক গণহত্যার বিবরণঃ
(Exclusive News...By News & Entertainment)
(১০০% সঠিক সংবাদ, সুত্রঃ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কয়েকজন পুলিশ,
আল্লাহর কসম প্রতিটি লাইন সেই পুলিশদের বলা)

অপারেশনঃ
গতকাল রাতের গনহত্যায় মৃতেরসংখ্য‍া ২৫০০ (আড়াই হাজার) এরও বেশি,
গনহত্যায় অংশ নেয় র‌্যাব, পুলিশ, বিজিবি ও প্রফেশনাল শুটার এর দল...
প্রফেশনাল শুটারদের কথা সাধারন মানুষ জানতেই পারেনি.....
কারন, প্রফেশনাল শুটাররা সব উচু ভবনের ছাদে ছিল, এবং তারা ব্যবহারকরেছে স্নেইপার রাইফেল, যা বাংলাদেশের কোন বাহিনী এই প্রথম ব্যবহার করল....
র‌্যাব, পুলিশ, বিজিবির কয়েকটি টিম একসাথে ব্রাশফায়ার করা শুরু করে....
ঠিক একই সময়ে প্রফেশনাল শুটাররা স্নেইপার রাইফেল দিয়ে বুক ও মাথা তাক করে গুলি করে...
একই সাথে চলে টিয়ার শেল, গরম পানি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ..
বেশিরভাগ হেফাজত কর্মীরা ঘুমিয়ে থাকায় হঠাত চতুর্মুখি আক্রমনে দিগ্বিদিক ছুটতে থাকে হেফাজতকর্মীরা...কিছু হেফাজত কর্মী প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করলেওব্রাশ ফায়ার ও স্নেইপার রাইফেলেরগুলিতে তাদের চেষ্টা নিমেষেই ব্যর্থ হয়..
সাজোয়া যান নিয়ে যৌথ বাহিনী হেফাজতের বাধ ভেঙে ঢুকে যায় সমাবেশের মধ্যে....
প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়ে হেফাজত কর্মীরা বিভিন্ন ভবনেঢুকে যায়, আবার কেউ রাস্তা দিয়ে পালাতে চেষ্টা করে....
রাস্তা দিয়ে যারা পালাতে চেষ্টা করে তারা ব্রাশ ফায়ারের সামনে পড়ে বেশির ভাগই স্পটে মারা যায়, কেউ কেউ পালাতে সক্ষম হয়.....
এই হলো সংক্ষেপে দেড় ঘন্টার নৃশংস অভিযান...
যতদুর জানা যায়, কাউকেই গ্রেফতার করা হয়নি, অর্ডার ছিলো সরাসরি মেরে ফেলার.....।।।

লাশ কোথায়ঃ
মোট ৯ টি ট্রাকে করে লাশ নেয়া হয় এবং তুরাগসহ ৩টি নদীতে ভাগ ভাগ করে ফেলা হয়...

বর্তমান পরিস্থিতিঃ
সরকারের পক্ষ থেকে যৌথ বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যেন পালিয়ে যাওয়া
হেফাজত কর্মীরা বাড়ী ফিরতে না পারে....
এই উদ্দেশ্যে মাদারীপুরে অবস্থান নিয়েছে আর্মড পুলিশের টিম...
ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কে আরেকটিটিম থাকার কথা আছে....
গনহত্যা শেষ হয়নি, আরো চলবে...সব মাদ্রাসায় চলবে অভিযান.....।

আর্মড পুলিশের যে ৩জন সদস্যএই তথ্য দিয়েছেন তারা গতকাল উপস্থিতছিলেন গনহত্যার স্পটে, তারা ছিলেন ব্যথিত, মর্মাহত....
তারা দেখেছেন বেশ কিছু কনস্টেবল পর্যায়ের পুলিশের চোখের পানি, কারো কিছুই করার ছিলনা, কারন সরকারের নির্দেশ মানতে তারা বাধ্য । তবে সরকারকেন তাদের গনহত্যার নির্দেশ দিলো সে সম্পর্কে তারা সন্দিহান । তদের ধারনা এটা ভারতের নির্দেশ........ ­­ ­..
collected
গতরাতে মতিঝিল ‘অপারেশন ফ্রিডম' নামক গণহত্যার বিবরণঃ
(Exclusive News...By News & Entertainment)
(১০০% সঠিক সংবাদ, সুত্রঃ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কয়েকজন পুলিশ,
আল্লাহর কসম প্রতিটি লাইন সেই পুলিশদের বলা)

অপারেশনঃ
গতকাল রাতের গনহত্যায় মৃতেরসংখ্য‍া ২৫০০ (আড়াই হাজার) এরও বেশি,
গনহত্যায় অংশ নেয় র‌্যাব, পুলিশ, বিজিবি ও প্রফেশনাল শুটার এর দল...
প্রফেশনাল শুটারদের কথা সাধারন মানুষ জানতেই পারেনি.....
কারন, প্রফেশনাল শুটাররা সব উচু ভবনের ছাদে ছিল, এবং তারা ব্যবহারকরেছে স্নেইপার রাইফেল, যা বাংলাদেশের কোন বাহিনী এই প্রথম ব্যবহার করল....
র‌্যাব, পুলিশ, বিজিবির কয়েকটি টিম একসাথে ব্রাশফায়ার করা শুরু করে....
ঠিক একই সময়ে প্রফেশনাল শুটাররা স্নেইপার রাইফেল দিয়ে বুক ও মাথা তাক করে গুলি করে...
একই সাথে চলে টিয়ার শেল, গরম পানি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ..
বেশিরভাগ হেফাজত কর্মীরা ঘুমিয়ে থাকায় হঠাত চতুর্মুখি আক্রমনে দিগ্বিদিক ছুটতে থাকে হেফাজতকর্মীরা...কিছু হেফাজত কর্মী প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করলেওব্রাশ ফায়ার ও স্নেইপার রাইফেলেরগুলিতে তাদের চেষ্টা নিমেষেই ব্যর্থ হয়..
সাজোয়া যান নিয়ে যৌথ বাহিনী হেফাজতের বাধ ভেঙে ঢুকে যায় সমাবেশের মধ্যে....
প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়ে হেফাজত কর্মীরা বিভিন্ন ভবনেঢুকে যায়, আবার কেউ রাস্তা দিয়ে পালাতে চেষ্টা করে....
রাস্তা দিয়ে যারা পালাতে চেষ্টা করে তারা ব্রাশ ফায়ারের সামনে পড়ে বেশির ভাগই স্পটে মারা যায়, কেউ কেউ পালাতে সক্ষম হয়.....
এই হলো সংক্ষেপে দেড় ঘন্টার নৃশংস অভিযান...
যতদুর জানা যায়, কাউকেই গ্রেফতার করা হয়নি, অর্ডার ছিলো সরাসরি মেরে ফেলার.....।।।

লাশ কোথায়ঃ
মোট ৯ টি ট্রাকে করে লাশ নেয়া হয় এবং তুরাগসহ ৩টি নদীতে ভাগ ভাগ করে ফেলা হয়...

বর্তমান পরিস্থিতিঃ
সরকারের পক্ষ থেকে যৌথ বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যেন পালিয়ে যাওয়া
হেফাজত কর্মীরা বাড়ী ফিরতে না পারে....
এই উদ্দেশ্যে মাদারীপুরে অবস্থান নিয়েছে আর্মড পুলিশের টিম...
ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কে আরেকটিটিম থাকার কথা আছে....
গনহত্যা শেষ হয়নি, আরো চলবে...সব মাদ্রাসায় চলবে অভিযান.....।

আর্মড পুলিশের যে ৩জন সদস্যএই তথ্য দিয়েছেন তারা গতকাল উপস্থিতছিলেন গনহত্যার স্পটে, তারা ছিলেন ব্যথিত, মর্মাহত....
তারা দেখেছেন বেশ কিছু কনস্টেবল পর্যায়ের পুলিশের চোখের পানি, কারো কিছুই করার ছিলনা, কারন সরকারের নির্দেশ মানতে তারা বাধ্য । তবে সরকারকেন তাদের গনহত্যার নির্দেশ দিলো সে সম্পর্কে তারা সন্দিহান । তদের ধারনা এটা ভারতের নির্দেশ........ ­­ ­..
collected

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন